শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
সিগারেট বাকি না দেওয়ায় দোকানিকে মারধরের অভিযোগ ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে

সিগারেট বাকি না দেওয়ায় দোকানিকে মারধরের অভিযোগ ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে

সিগারেট বাকি না দেওয়ায় দোকানিকে মারধরের অভিযোগ ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে
সিগারেট বাকি না দেওয়ায় দোকানিকে মারধরের অভিযোগ ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সিগারেট বাকি না দেওয়ায় এক দোকানিকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে ছাত্রলীগের এক কর্মীর বিরুদ্ধে। ওই সময় আরও তিনজন ছাত্রলীগ কর্মী ছিলেন। তবে তাদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে, তারা শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু ও সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান মিশুর অনুসারী বলে জানা গেছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) দিবাগত রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে ক্যাম্পাস ফুড কর্নারে এ মারধরের ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মী শেখ সিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্সি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ২০১৬-১৭ সেশনের শিক্ষার্থী।

মারধরের শিকার দোকানী শাহ আলম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটের ‘ক্যাম্পাস ফুড কর্নারের স্বত্ত্বাধিকারী। ভুক্তভোগী দোকানি শাহ আলম জানান, ছাত্রলীগ কর্মী সিয়াম তার কাছে সিগারেটের জন্য আসেন। শাহ আলম বলেন সিগারেট নিতে হলে আগে টাকা দিতে হবে। আমি বাকিতে সিগারেট দেবো না। তখন ওই ছাত্রলীগ কর্মী বলেন আমাকে মিশু ভাই পাঠিয়েছেন। আমি তাকে বলি যেই পাঠাক তোমাকে বাকিতে সিগারেট দেওয়া যাবে না। তখন তিনি দোকান ত্যাগ করেন। পরবর্তীতে তিনি আরও তিনজনকে নিয়ে এসে আমাকে বলে তুই মিশু ভাইকে চিনিস? এটা বলেই তারা আমাকে দোকানের ভেতরে ঢুকিয়ে মারধর করেন। অপরদিকে মারধরের বিয়ষটি অস্বীকার করেন শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান মিশু।

তিনি বলেন, আমি এক ছোট ভাইকে ওই দোকানে চা-সিগারেটের জন্য পাঠাই। সেগুলো দেওয়ার আগেই আলম টাকা চান। এ নিয়ে ওদের মধ্যে বাকবিত-া হয়। তবে, ওখানে মারধরের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে অভিযুক্ত সিয়ামের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply